আগেই বলে নিচ্ছি কেননা আপনারা পরে ভুলে যান। বাকি বন্ধুদের সাহায্যের উদ্দেশে লাইক আর শেয়ারটা মনে করে করে দেবেন। শুরু করছি আজকের বিষয় –
নমস্কার বন্ধুরা আমি শান্তনু আপনাদের সবাইকে আমার এই chalokolkata.com এ স্বাগতম। আশা করি সবাই আপনারা ভালোই আছেন আর সুস্থ আছেন। বন্ধুরা আমরা অদা চা অনেকেই খাই বা অনেকেই পছন্দ করি, কিন্তু আমরা কি জানি যে আদা চা আমাদের কতটা উপকারী আজ আমি তোমাদের বলবো যে ছায়া যদি খেতে হয় তাহলে একটু আদা দিয়ে মানে ওই আদা চা খাও নয়তো খেয়ো না। আজ তোমাদের বলবো যে আদা চায়ের কি কি উপকার।
শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে শরীরকে সতেজ করতে এককাপ আদা চায়ের জুড়ি নেই। ঋতু পরিবর্তনের ফলে এখন সব বয়সের মানুষ ঠাণ্ডা-জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে। হুটহাট করে ঠাণ্ডা-জ্বরে আক্রান্ত হলে খেতে পারেন আদা চা।
বেশির ভাগ চায়ের দোকানেই আপনি আদা চা পেয়ে যাবেন। অবশ্য চাইলে ঘরেও তৈরি করতে পারেন আদা চা। তবে ঘরের আদা চা বেশি ভালো লাগে, তার কারণটা আর বললাম না।
অনেকেরই প্রতিদিন অন্তত এক কাপ চা না হলে যেন চলে না। এক কাপ আদা-চায়ের কদর অনেকের কাছেই রয়েছে। কিন্তু জানেন কি, এই কাপ কাপ আদা-চায়ে কী কী গুণ? চায়ের সঙ্গে যদি আদা যুক্ত হয়, তাহলে এর উপকারিতা বাড়ে কয়েক গুণ। কারণ আদায় রয়েছে জীবাণুরোধী উপাদান, যা রোগ-জীবাণু ঠেকায় ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান; যা শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংস করে। জ্বরজ্বর ভাব, গলা ব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে আদা-চা। কারণ রান্নার চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি। আসুন জেনে আজকের পর্বে আদা চা এর উপকারিতা।
অনেকেরই প্রতিদিন অন্তত এক কাপ চা না হলে যেন চলে না। এক কাপ আদা-চায়ের কদর অনেকের কাছেই রয়েছে। কিন্তু জানেন কি, এই কাপ কাপ আদা-চায়ে কী কী গুণ? স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, চায়ের সঙ্গে যদি আদা যুক্ত হয়, তাহলে এর উপকারিতা বাড়ে কয়েক গুণ। কারণ আদায় রয়েছে জীবাণুরোধী উপাদান, যা রোগ-জীবাণু ঠেকায়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, চায়ের সাথে যদি আদা যুক্ত হয় তা হলে এর উপকারীতা বাড়ে কয়েকগুণ। কারণ আদায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান; যা শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংস করে। জ্বরজ্বর ভাব, গলা ব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে আদা-চা। কারণ রান্নার চেয়ে কাঁচা আদার পুষ্টিগুণ বেশি। আসুন জেনে আজকের পর্বে আদা চা এর উপকারিতা।
এক গ্লাস লিকার চায়ে কয়েক কুচি আদা ফেললেই কেল্লাফতে! তাতে চায়ের স্বাদ তো বাড়েই, সেই সঙ্গে একাধিক শারীরিক উপকারও পাওয়া যায়। আসলে আদায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন সি, সেই সঙ্গে মজুত রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম সব আরও একাধিক ভিটামিন এবং মিনারেল, যা নানাভাবে শরীরের উপকারে বিশেষত শরীরকে সুস্থ রাখতে ভিটামিন সি তো সব দিক থেকে সাহায্য করে থাকে। এই কারণেই তো আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা নিয়মিত আদা চা (ginger tea) খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আর যদি এই চায়ে অল্প করে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে তো কথাই নেই (health benefits of ginger tea)!
এবার বলি আদা চা কেন খাবেন?
বমিবমি ভাব দূর করে, পাকস্থলীর কার্যক্রম ভালো করে, শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায়, রক্ত চলাচল ভালো করে, ঋতুস্রাবের সমস্যায় ও মানসিক চাপ কমায়। এছাড়া আদা চা খাবারকে ভালোভাবে হজম করতে সাহায্য করে। খাদ্য শোষণ বাড়ায়। তাই হজম ভালো করতে খেতে পারেন আদা চা।
আসুন জেনে নেই কীভাবে তৈরি করবেন আদা চা।
দুইকাপের বেশিজল । ২ ইঞ্চি খোসাসহ আদা। চা পাতা আধা চা-চামচ। স্বাদমতো মধু বা চিনি (ইচ্ছে হলে নাও দিতে পারেন)। জল ভালোমতো ফুটিয়ে নিন। ফুটন্ত জলে আদা থেতলিয়ে দিয়ে দিন। পাঁচ থেকে সাত মিনিট পর চা পাতা ও চিনি দিন। ভালোমতো ফুটিয়ে চুলা বন্ধ করে লেবুর রস দিন। যাদের ডায়াবেটিস আছে চিনি বাদ দিয়ে করুন।
শেষ কথা
আমরা সবাই চা নানান ভাবে খাই তাতে কোনো সমস্যা নেই। আপনি যে কোনো উপায়ে চা বানিয়ে খেতেই পারেন। তবে আদা চা অর্থাৎ ছায়া একটু আদা দিয়ে যদি বানিয়ে পান করেন তাহলে আপনি নিজেই এর তফাৎ বুঝে যাবেন। আমার মুখের কথা নয় আপনি নিজেও জানেন যে কতটা ভালও লাগে আর কতটা ফ্রেশ লাগে। ভালো থাকবেন।