যৌনক্ষমতা বৃদ্ধিতে রসুন এর উপকারিতা – How To Increase Sex Power By Garlic

আগেই বলে নিচ্ছি কেননা আপনারা পরে ভুলে যান। বাকি বন্ধুদের সাহায্যের উদ্দেশে লাইক আর শেয়ারটা  মনে করে করে দেবেন। শুরু করছি আজকের বিষয় –

নমস্কার বন্ধুরা আমি শান্তনু আপনাদের সবাইকে আমার এই chalokolkata.com এ স্বাগতম।   আশা করি সবাই আপনারা ভালোই আছেন আর  সুস্থ আছেন। আমরা আজকে জানবো যে আমাদের আমিষ রূপে অতি পরিচিত রসুন কিভাবে আমাদের সবার যৌনক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। আমরা আরও জানবো যে – কাঁচা রসুন খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, রসুন খাওয়ার নিয়ম, খালি পেটে রসুন খাওয়ার অপকারিতা, মধু রসুন এর উপকারিতা, এক কোয়া রসুনের উপকারিতা কি, পেঁয়াজের অপকারিতা, পেঁয়াজ ও মধুর উপকারিতা, রসুনের যত গুনাগুন ইত্যাদি ইত্যাদি। তাহলে চলুন জানা যাক।

যৌনক্ষমতা বৃদ্ধিতে রসুন এর উপকারিতা, How To Increase Sex Power By Garlic

কিভাবে রসুন খাবেন,রসুন এর উপকারিতা বিষয়ে কমবেশি আমাদের সকলের জানা। মহিলাদের পাশাপাশি পুরুষদেরও বেশ কিছু যৌন সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে পুরুষদের অনুন্নত মানের স্পার্মের জন্য যৌন অক্ষমতা দায়ী। প্রতিদিন নিয়ম করে ১-২ কোয়া কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়। ধূমপান, অ্যালকোহল, বাজে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়ামে অনীহা, অনিয়ন্ত্রিত জীবন, প্রভৃতি কারণে আজকাল যৌন অক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।যৌন অক্ষমতার দূরীকরণে ক্ষেত্রে রসুন খুব ভাল ফল দিয়ে থাকে।

রসুন এর উপকারিতা বিষয়ে কমবেশি আমাদের সকলের জানা। মহিলাদের পাশাপাশি পুরুষদেরও বেশ কিছু যৌন সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে পুরুষদের অনুন্নত মানের স্পার্মের জন্য যৌন অক্ষমতা দায়ী। প্রতিদিন নিয়ম করে ১-২ কোয়া কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়। ধূমপান, অ্যালকোহল, বাজে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়ামে অনীহা, অনিয়ন্ত্রিত জীবন, প্রভৃতি কারণে আজকাল যৌন অক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যৌন অক্ষমতার দূরীকরণে ক্ষেত্রে রসুন খুব ভাল ফল দিযে থাকে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী, একজন পুরুষের প্রতি মিলিলিটার শুক্রাণুতে যদি ২০ মিলিয়নের কম স্পার্ম থাকে তবে সেই পুরুষ অনুর্বর হতে পারে। পুরুষদের যৌন সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়। পুরুষদের পুরুষাঙ্গের স্পার্মের সমস্যা দেখা দেয়। স্পার্মের জন্য যৌন অক্ষমতা দায়ী। যৌনশক্তি কম থাকা। হয়তো বীর্য পতন এর পরিবর্তে হালকা পানির মত উপাদান বের হয়। বীর্য পাতলা হয়ে যায়। পাতলা বীর্য ঘন করতে রসুন এর কোন তুলনা নেই।

যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ পুরুষের নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে।
উপরের সকল সমস্যার সমাধানের অর্থাৎ যৌনক্ষমতা বৃদ্ধিতে রসুন এর উপকারিতা অনেক। সুস্থ বীর্য তৈরিতে রসুনের জুড়ি নেই। রসুন কে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়। কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক হিসাবে কাজ করে।

রসুন খাওয়ার সঠিক নিয়ম

যারা পড়ন্ত যৌবনে পড়েছেন। এক্ষেত্রে প্রতিদিন নিয়ম করে ১/৩ টি কুয়া রসুন খেলে আপনাকে দিতে পারে একটি সতেজ যৌনক্ষমতা। যৌনক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য রসুন বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। জেনে নিন সঠিকভাবে রসুন এর উপকারিতা পেতে কিভাবে রসুন খাবেন ?

1. প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ থেকে ২টি কাঁচা রসুনের কোয়া চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ক্ষমতা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে ৷

2. রুটির সঙ্গেও রসুন মিশিয়ে খেলে পারেন। এতে রসুন আপনার শরীরে স্পার্ম উৎপাদনের মাত্রা বাড়াবে এবং সুস্থ্য স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করবে৷

3. প্রতিদিন ২ কোয়া রসুন ঘি/আলিভ অয়েল দিয়ে ওভেনে বেক করে সাথে মাখন মাখিয়ে পাউরুটি দিয়ে খেতে পারেন। মুখের দুর্গন্ধ দুর করার জন্য খাওয়ার শেষে গরম জল বা গরম দুধ খাওয়া উচিৎ। এতে ভাল ফল পাবেন আশাকরা যায়।

যৌনক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য রসুন খাওয়ার অন্য এক নিয়ম

দুই চামচ আমলকির রসের সঙ্গে ১/২ কোয়া রসুন বাটা মিশিয়ে খাওয়া যায়। এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়েরই যৌবন ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ি হবে।

সাবধানতা 

1. কাঁচা রসুন দিনে ২ কোয়ার বেশি খাওয়া যাবে না। রান্নায় রসুন ব্যবহার হলেও দিনে মাত্র ২ কোয়া কাঁচা রসুন খাওয়া যাবে। রসুন খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হলে কিংবা কোনো বিশেষ কারণে রসুন খাওয়া নিষেধ থাকলে তাদের রসুন না খাওয়াই ভালো।

2. দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই ভাল। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর পেটে যন্ত্রণার কারণ হতে পারে।

3. রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখবেন।

4. অতিরিক্ত রসুন খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ হওয়া, বমি বমি ভাব হতে পারে।

5. যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে ঠিক হয় না, তাদের অতিরিক্ত রসুন খাওয়া বিপদ জনক। কারণ রসুন রক্তের

6. জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে দেরি হতে পারে।

7. খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন মতবাদ রয়েছে। খালি পেটে কাঁচা রসুন খেলে বিভিন্ন রোগ দূর করার সাথে বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধও গড়ে তোলে।