জীবন বা প্রাণ এমন একটি অবস্থা, যা একটি অর্গানিজমকে জড় পদার্থ (প্রাণহীন) ও মৃত অবস্থা থেকে পৃথক করে। খাদ্য গ্রহণ, বিপাক, বংশবৃদ্ধি, পরিচলন ইত্যাদি কর্মকান্ড জীবনের উপস্থিতি নির্দেশ করে। জীবন বা প্রাণ বিষয়ক শিক্ষা জীববিজ্ঞানে আলোচিত হয়। প্রোটোপ্লাজমেরক্রিয়াকলাপকে জীবন বলা হয়।
জীবন নিয়ে কিছু কথা – Bangla Quotes
জীবন হল সেই সকল চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য যা জৈবিক প্রক্রিয়াসম্পন্ন ভৌত সত্তাগুলোকে আলাদা করে চিহ্নিত করে, যেমন, কোষীয় সংকেত এবং স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে বেঁচে থাকার প্রক্রিয়া, যেসব বস্তুগুলোর এই গুণাবলিগুলো নেই, হয় এইসব গুণগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে, নয় তো বা তাদের এই গুণগুলো কোনদিন ছিলই না, সাধারণত এগুলোকে জড় বস্তু হিসাবে শ্রেণীবিভক্ত করা হয়। জীবন বিভিন্ন রূপে বিদ্যমান, যেমন উদ্ভিদ, প্রাণী, ছত্রাক, প্রোটিস্ট, আর্কিয়া এবং ব্যাকটেরিয়া। কখন কখনও রূপের এই মানদণ্ড দ্ব্যর্থহীন ভাবেও প্রকাশ পেতে পারে এবং সেইসাথে ভাইরাস, ভিরোয়েড, বা সম্ভাবনাময় কৃত্রিম জীবনকে “জীবন্ত” জীব হিসাবে ব্যাখ্যা করতেও পারে আবার নাও করতে পারে। জীববিদ্যা জীবন সম্পর্কিত অধ্যয়নের জন্য বিজ্ঞানের মূল অংশ, যদিওবা বিজ্ঞানে অন্যান্য অনেক শাখাও এর সাথে জড়িত। খুউব সাধারণ ভাবে বলতে গেলে আমাদের জীবনে অনেক কিছুই আছে বলাই যেতে পারে জীবন হলো পুরো একটা পৃথিবী না ভুল হলো হয়তো পুরো একটা বিশ্বব্রম্যান্ড। তার কারণ হল জীবন থাকলেই আমাদের সব কিছু সম্ভপব। আর জীবন না থাকলে অর্থাৎ কেউ মারা গেলে ব্যাপারটা সেখানেই শেষ না Full Stop হয়ে যায়।
জীবন ও বাস্তবতা
আমাদের জীবনে মানে মনুষ্য জীবনে বিশেষ করে অনেকটাই চরাই উৎরাই বা ঘাত প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে আমরা চলা ফেরা করি সেটা দুনিয়ার যেকোনো মানুষই হোক বা যে কোনো জাতের মানুষ হোক না কেন সবার জীবনেই জোয়ার ভাটা আসে। যেমন জীবনের একটা পরম সত্য কথা জন্মিলে মৃত্যু অবধারিত যেটা মানুষ হোক বাক্য পশু পাখি বা যেকোনো জীব হোক না কোনো এমনকি গেছে পালাও এক না একদিন চলে যায় ভূ সাগরের পারে। আরেকদিকে বলা যেতে পারে যেটা আমাদের প্রত্যেকের জীবনে একবার থেকে বহুবার আসে সেগুলো হল প্রেম,রাগ,যন্ত্রনা,বেদনা,খুশি,দুঃখ,আনন্দ,কান্না,কৈশোর,শিশু,বৃদ্ধা, ইত্যাদি ইত্যাদি। এই গোটা ব্যাপারটা নিয়েই কিন্তু আমাদের জীবন সাথে আরও এমন অনেক কিছুই আছে যেটা জীবনের সাথে মূলত পায়ে পা লাগিয়ে চলাফেরা করে থাকে।








পরিস্থিতিই মানুষকে তৈরি করে। পরিস্থিতি যখন বদলে যায়, মানুষও তখন পাল্টে যায়। মানুষ আসলে জলের মত। পাত্রের সঙ্গে সঙ্গে সে তার আকার বদলায়।



মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলোই ধরণীর আসল রূপ দেখতে পায়।

