বাংলা ধাঁধা ও প্রশ্ন ও উত্তর – Puzzle Questions With Answers In Benagli

আগেই বলে নিচ্ছি কেননা আপনারা পরে ভুলে যান। বাকি বন্ধুদের সাহায্যের উদ্দেশে লাইক আর শেয়ারটা  মনে করে করে দেবেন। শুরু করছি আজকের বিষয় –

নমস্কার বন্ধুরা আমি শান্তনু আপনাদের সবাইকে আমার এই chalokolkata.com এ স্বাগতম। আশা করি সবাই আপনারা ভালোই আছেন আর  সুস্থ আছেন। বন্ধুরা আজ আমি একদম আলাদা কিছু করার কথা ভেবেছি। অনেক রকম অনেক সাবজেক্ট মানে অনেক বিষয়ে আমি অনেক কথা বলেছি। তাই আজকে একটু অন্য স্বাদের খাবার খোয়াব আপনাদের। আর সেটা হল আমাদের সবার পছন্দ বাংলা ধাঁধা। বিশ্বের নানা দেশে প্রচলিত রয়েছে নানা ধরনের ধাঁধা। এসব ধাঁধা জানা থাকলে আপনি বন্ধুমহলে নিজেকে যথেষ্ট মজার মানুষ হিসেবে প্রমাণ করতে পারবেন। শিশুরাও এসব ধাঁধা পছন্দ করে। এ ছাড়া এ ধরনের ধাঁধার চর্চা মস্তিষ্ককে সচল রাখে এবং বুদ্ধি বাড়ায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ব্রাইট সাইড। আর সময় না বাড়িয়ে আমরা দেখি কিছু মজাদার ধাঁধা।

 

1. চটপট বলে ফেল, ঝাল কোন দেশ?

2. কোন বিলে জল নেই?

3. কোন দেশে মাটি নেই?

4. কোন টিয়া ডাকে না?

5. কোন চিল উরে না?

6. কোন মাছি উড়ে না?

7. কোন বাসে মৌমাছি আসে?

8. কোন পথে যেতে নেই?

9. কোন রাণী পুরুষও হয়?

10. কোন উল বোনে না?

11. কোন গান গাওয়া যায় না?

12. কোন টেবিলে পা নেই?

13. কোন তাসা বাজে না?

14. কোন জিনিস টানলে কমে?

15. কোন জিনিস দিলে বাড়ে?

 

16. কোন জিনিস কাটলে বাড়ে?

17. কোন গ্রামে মানুষ নেই?

18. কোন রাজধানী পাট ছাড়া?

19.  কোন হাঁস ডিম পারে না?

20. কোন চোর চুরি করে না?

21. কোন চুড়ি খেতে ভাল?

22. এই ঘরে যাই, ওই ঘরে যাই দুম দুমিয়ে আছাড় খাই।

23.  সর্প বটে তার চারটি পা ডিম দেয় না, বাচ্চা দেয়?

24. জনম গেল দুখে বুকে আবার আগুন দিয়ে থাকো অনেক সুখে।

25.  কাল আমাকে মেরে ছিলে সয়ে ছিলাম আমি, আজ আমায় মারো দেখি কেমন বেটা তুমি।

26.  আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে , দুই মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে।

27.  দুধ দিয়া ফুল সাজে , খাইতে অনেক মিঠা লাগে।

28.  কম দিলে যায় না খাওয়া বেশি দিলে বিষ , মা বলেছে, বুঝে শুনে তার পরেতে দিস।

29.  চার পায়ে বসে, আট পায়ে চলে রাক্ষস নয়, খোক্ষস নয় আস্ত মানুষ গিলে।

30.  যে মুখে খায়, সেই মুখে হাগে এই প্রাণি নিত্য রাত জাগে।

31.  ঢাক গুড় গুড়, ঢাক গুড় গুড় ঢাক গুড় গুড় করে বলপুরেতে আগুন লেগেছে কেউ না নিভাতে পারে।

32.  হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।

33. সাগর থেকে জন্ম নিয়ে আকাশে করে বাস মায়ের কোলে ফিরে যেতে জীবন হয় লাশ।

34.  এই দেখি এই নাই তার আগে আগুন নাই।

35. চক থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।

36.  তি অক্ষরে নাম তার অনেক লোকে খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস রাখা যায়।

37.  তেল চুকচুক পাতা ফলের ওপর কাঁটা পাকলে হয় মধুর মতো বিচি গোটা গোটা।

38.  তিনটি র্বণে নামটি তার, রসাল এক ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক ফল।

39.  কাঁচা খাও, পাকা খাও খাইতে রড় মিষ্টি আমি যদি খাইতে বলি চটে গিয়ে করো অনাসৃষ্টি।

40.  উত্তরে চিলের বাসা কোন গাছের ফল কাঁচা।

41. জলে জন্ম ঘরে বাস, জলেতে পড়লে সর্বনাশ।

42. বন থেকে বেরুল টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।

43.  ঘরের মইধ্যে ঘর নাচে কনে-বর।

44.  আল বেয়ে যায় সাপ ফিরে ফিরে চায় বাপ।

45.  রাজা-মন্ত্র্রি-সৈন্য মিলে নৌকা চড়ে যুদ্ধে যায় জীবন তো দূরের কথা, ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই কুপকাত।

46. বলো সে কী ফল খেতে বড় বেশ- কলজের মধ্যে থোকা থোকা কমলা বুড়ির কেশ।

47. মানুষ নয় প্রাণীও নয় পিছে পিছে ঘোরে লাথি দিলে সেও যে লাথি দেয় জোড়ে।

48. হাতি নয় ঘোড়া নয়, মোটা মোটা পা তরু নয়, লতা নয়, ফুলে ভরা গা।

49. তিন অক্ষরের নাম তার বাংলাদেশে নাই প্রথম অক্ষর বাদ দিলে অনেক লোকে খায়।

50.  অলি অলি পাখিগুলি গলি গলি যায়, সর্ব অঙ্গ ছেড়ে দিয়ে চোখ খুবলে খায়।

51. উড়তে পাখি উনুর ঝুনুর বসতে পাখি ধন্দা আহার করতে যায় পাখি হাত থাকে তার বান্ধা।

52. হাতে আছে, হাতে নাই হাত বাড়ালে পাবি কই।

53.  চাই নাকো তবু খাই বেশি খেলে মারা যাই।

54. দুই অক্ষরের নাম যার প্রসিদ্ধ একটি গাছ নামটি উল্টে দিলে পুঁতি চারাগাছ।

53.  সকলের শিরে ধরে নাহি ধরে কেশে হাত নাই, পা নাই বলো ধরে কে সে?

54.  সবকিছুই সে পাড়ি দিয়ে যায় নদীর পাড়ে গেলে অমনি থেমে যায়।

55. গায়েতে কন্টকাবৃত সজারু সে নয় মানুষে পেলে গন্ধ তখনি ছেদ হয়।

56. আহার্য নয় তবু খায় সর্বজন, অনিচ্ছাতে বাধ্য হয়, করিতে ভক্ষণ।

57. জলে রই স্থলে রই জল বিনা কিছু নয়।

58.  লাল বরণ, ছয় চরণ, পেট কাটলে হাঁটে, মূর্খ লোকে বলবে কিসে পন্ডিতের শির ফাটে।

59.  তিন বীর রারো শির বত্রিশ লোচন, ভূমিতে পড়িয়া বীর করে মহারণ।

60. ভন্ ভন্ করে তবু ভোমরা নয় গলায় পৈতা তার বামুন তবু যে নয়।

61.  কাঁটা ভরা অঙ্গ তার, সুদীর্ঘ আকার প্রাণ আছে, শিরে কেশের সম্ভার জিহবার আগে মধু, বিন্দু বিন্দু ঝরে জুড়ায় রসনাখানি, পান করে তারে।

62. একটুখানি ঘরে চুনকাম করে

63. ভয়ঙ্কর পথিক সে সকলে যে ডরায় খানিক পরে কাঁদিয়া সাগর সে ভাসায়।

64. একটুখানি পুষ্পরিনী টলমল করে, একটুখানি কুটা পাড়লে সর্বনাশ করে।

65.  আাঁধার পুকুর, গড়ান মাঠ, বত্রিশ কলাগাছ, একখানি পাট।