বন্ধুরা কেমন আছেন আপনারা আশা করি ভালোই আছেন সবাই। আমি শান্তনু আপনাদের সবাইকে chalokolkata.com এ স্বাগতম। আজকের বিষয় হলো মধু। সবাই চিনি জানি অনেকে খাইও। কিন্তুই এই মধু নিয়ে যত রাজ্যের দু নম্বরি। আমরা আজকে সেটাই জন্য যে খাঁটি মধু কিভাবে চিনবেন বা জানবেন ইত্যাদি ইত্যাদি।
আজকে আমরা একটা বিশেষ ব্যাপার নিয়ে আলোচনা করবো সেটা হল মধু। হ্যা বন্ধুরা মধু আমরা কম বেশি সবাই জানি আর এটা আমাদের অনেক কাজেও লাগে। কিন্তু খাঁটি মধু কি ? কিভাবে তার পরীক্ষা করতে পারবো বা কিভাবে চান সম্ভব আজকে সেটা নিয়েই আলোচনা করবো। তা বন্ধুরা মধু এমন একটা জিনিস যাতে করে আমাদের অনেক সমস্যার সমাধান করে থাকে। মধু কিভাবে হয় সেটা তো আমরা সবাই জানি নতুন করে বলার কিছু নেই।
প্রাচীনকাল থেকেই গ্রিস ও মিশরে ক্ষত সারানোর কাজে মধু ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মধু কখনও নষ্ট হয় না। প্রশ্ন হচ্ছে, কী করে জানবেন যে মধু আপনি খাচ্ছেন, সেটি খাঁটি কি না? এখন বাজারে নানা রঙের মোড়কে মধু পাওয়া যায়। সুন্দরবনের খাঁটি মধুর নাম দিয়ে ভেজাল, রাসায়নিকযুক্ত উপাদান বিক্রি করাও এখন খুব স্বাভাবিক একটা ঘটনা।
প্রাচীন কাল থেকেই গ্রিস ও মিশরে ক্ষত সারানোর কাজে মধু ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মধু কখনও নষ্ট হয় না। প্রশ্ন হচ্ছে, কী করে জানবেন যে মধু আপনি খাচ্ছেন, সেটি খাঁটি কিনা? এখন বাজারে নানা রঙের মোড়কে মধু পাওয়া যায়। সুন্দরবনের খাঁটি মধুর নাম দিয়ে ভেজাল, রাসায়নিকযুক্ত উপাদান বিক্রি করাও এখন খুব স্বাভাবিক একটা ঘটনা। শুধু তাই নয়, অনেক নামী সংস্থার প্রক্রিয়াজাত মধুতেও মেলে ভেজাল। আসুন, জেনে নেওয়া যাক খাঁটি মধু চিনে নেওয়ার কয়েকটি সহজ উপায়।
1. শীতের দিনে বা ঠান্ডায় খাঁটি মধু দানা বেঁধে যায়।
3. মধুর স্বাদ হবে মিষ্টি, এতে কোনও ঝাঁঝালো ভাব থাকবে না।
4. এক টুকরো ব্লটিং পেপার নিন, তাতে কয়েক ফোঁটা মধু দিন। যদি কাগজ তা সম্পূর্ণ শুষে নেয়, বুঝবেন মধুটি খাঁটি নয়।
5. মধুতে কখনও কটু গন্ধ থাকবে না। খাঁটি মধুর গন্ধ হবে মিষ্টি ও আকর্ষণীয়।
6. এক টুকরো সাদা কাপড়ে মধু মাখান। আধ ঘণ্টা রাখুন। তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। যদি দাগ থেকে যায়, বুঝবেন মধুটি খাঁটি নয়।
7. বেশ কিছুদিন ঘরে রেখে দিলে মধুতে চিনি জমতেই পারে। কিন্তু যদি বয়াম-সহ মধু গরম জলে কিছুক্ষণ রেখে দেখুন। এই চিনি গলে মধু আবার স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু নকল মধুর ক্ষেত্রে এটা হবে না।
8.গ্লাসে বা বাটিতে খানিকটা জল নিন। তার মধ্যে এক চামচ মধু দিন। যদি মধু জলের সঙ্গে সহজেই মিশে যায়, তাহলে বুঝবেন যে এটা অবশ্যই নকল। আসল মধুর ঘনত্ব জলের চাইতে অনেক বেশী, তাই তা সহজে মিশবে না। এমনকি নাড়া না দিলেও মধু জলে মিশবে না।
9. শীতের দিনে বা ঠাণ্ডায় খাঁটি মধু দানা বেঁধে যায়।
10. মধুর স্বাদ হবে মিষ্টি, এতে কোনও ঝাঁঝালো ভাব থাকবে না।
11. মধুতে কখনও কটু গন্ধ থাকবে না। খাঁটি মধুর গন্ধ হবে মিষ্টি ও আকর্ষণীয়।
12. এক টুকরো সাদা কাপড়ে মধু মাখান। আধ ঘণ্টা রাখুন। তারপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। যদি দাগ থেকে যায়, বুঝবেন মধুটি খাঁটি নয়।
13. একটি মোমবাতি নিয়ে সেটির সলতেটি ভালোভাবে মধুতে ডুবিয়ে নিন। এবার আগুন দিয়ে জ্বালানোর চেষ্টা করুন। যদি জ্বলে ওঠে, তাহলে বুঝবেন যে মধু খাঁটি। আর যদি না জ্বলে, বুঝবেন যে মধুতে জল মেশানো আছে।
14. বেশ কিছুদিন ঘরে রেখে দিলে মধুতে চিনি জমতেই পারে। কিন্তু যদি বয়ামসহ মধু গরম জলে কিছুক্ষণ রেখে দেখুন। এই চিনি গলে মধু আবার স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু নকল মধুর ক্ষেত্রে এটা হবে না।
15. গ্লাসে বা বাটিতে খানিকটা জল নিন। তার মধ্যে এক চামচ মধু দিন। যদি মধু জলের সঙ্গে সহজেই মিশে যায়, তাহলে বুঝবেন যে এটা অবশ্যই নকল। আসল মধুর ঘনত্ব জলের চাইতে অনেক বেশি, তাই তা সহজে মিশবে না। এমনকি নাড়া না দিলেও মধু জলে মিশবে না।
1. মধুতে কখনো পিঁপড়া ধরে না
খাঁটি মধুতে কখনো পিঁপড়া ধরে না। জেনে অবাক হচ্ছেন নিশ্চয়ই? অবাক হওয়ার কিছু নেই। মধুর আসল-নকল নির্ধারণ করতে এক টুকরো কাগজে অল্প একটু মধু লাগিয়ে যেখানে পিঁপড়া আছে সেখানে রেখে দিন। তারপর অপেক্ষা করতে থাকুন। মধুতে যদি পিঁপড়া ধরে তাহলে বুঝে নেবেন আপনার কেনা মধুতে ভেজাল আছে।
2.ঠাণ্ডায় খাঁটি মধু কখনো জমে না
প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় খাঁটি মধু কখনো জমে না। তাই মধুর আসল-নকল পার্থক্য করতে এ পরীক্ষাটাও করতে পারেন। মধু ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন। ভেজাল মধু হলে এটা জমে যাবে। আর না জমলেও ভেজাল মধুর নিচে জমাট তলানি পড়বে।
3.জলে মধু মেশে না
এক গ্লাস জলে এক চামচ পরিমাণ মধু দিন। তারপর আস্তে আস্তে গ্লাসটি নাড়া দিন। মধু জলের সাথে মিশে গেলে নিশ্চিতভাবেই সেটা ভেজাল মধু। আর মধু যদি ছোট ছোট পিণ্ডের আকারে গ্লাসের জলে ছড়িয়ে যায়, তাহলে সেটা খাঁটি মধু।