ভিটামিন ই ক্যাপসুল, ব্যবহার, উপকারিতা – Benefits Of Vitamin E Capsules

হ্যালো বন্ধুরা আজ আমি আপনাদেরভিটামিন ই ক্যাপসুল, ব্যবহার, উপকারিতা, ভিটামিন ই ক্রিম, ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহার, ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম, ভিটামিন ই ক্যাপসুল কিভাবে খেতে হয়, ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয়, ভিটামিন ই ক্যাপসুল চুলে দেওয়ার নিয়ম, ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহার – আসুন এক এক করে দেখে নেবো আমরা.

কিছুদিন ধরে আপনি খেয়াল করলেন আপনার চুল পড়ছে খুব। এক বন্ধুর পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়াও শুরু করলেন। চুলত্বকের জন্য ভিটামিন ই কার্যকর ভূমিকা রাখে বলতেই হবে। চুল পড়া কিছুটা কমে গেলেও বিপত্তি দেখা দিল অন্যত্র। সবসময় ক্লান্তি ভর করে থাকে আপনাকে। তাহলে এবার ছেড়ে দিন ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া। কেননা চিকিত্সাবিজ্ঞান বলে, অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন ই সেবন শরীরকে দুর্বল করে দেয়। তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া গ্রহণ করা বোকামি হবে। শুধু তাই নয়, মাথা ঘোরানো, ভার হয়ে থাকা, ঝিমুনি ভাব তৈরি হওয়া ইত্যাদি নিম্ন রক্তচাপের কারণ না হয়ে মাত্রাতিরিক্ত ভিটামিন ই সেবনেও হতে পারে। চিকিত্সাবিজ্ঞান অন্তত তাই বলে যে, ভিটামিন ই-এর প্রভাবে ‘নওশিয়া’ হতে পারে। ২০০৭ সালে আমেরিকার ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট কর্তৃক প্রকাশিত এক গবেষণায় জানা যায় যে, যারা ধূমপান করেন, তারা যদি নিয়মিত ভিটামিন ই সেবন করেন, তবে তারা ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। যদিও এটাই চূড়ান্ত মতামত নয়। তবে এটা সত্যি যে, ধূমপায়ীদের জন্য ভিটামিন ই সেবন ক্ষতির কারণ হতে পারে। অন্যদিকে ২০১১ সালে ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের অন্য গবেষক দল প্রকাশ করেন অন্য আরেকটি গবেষণাপত্র। যেখানে বলা হয়েছে, প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে বেশ সহায়তা করে ভিটামিন ই। খুব প্রচলিত একটা কথা আছে, চেহারা থেকে বয়সের ছাপ দূর করতে ভিটামিন ই-এর জুড়ি নেই। ভিটামিন ই-সমৃদ্ধ তেল ব্যবহারে ত্বকের কোষের পুনর্জন্ম দ্রুত সম্পন্ন হয় বিধায় ত্বকের যে কোনো দাগ, বলিরেখা ইত্যাদি দূর করতে ভিটামিন ই যথেষ্ট। অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ হওয়ার কারণে মাথার তালুতে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে ভিটামিন ই। তবে ভালো কি মন্দ যাই হোক না কেন, চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়া ভিটামিন ই গ্রহণ হিতে বিপরীত হতে পারে।

ইক্যাপ হচ্ছে ভিটামিন ই ক্যাপসুল | এর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিম্নে তুলে ধরা হলো বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভিটামিন-ই বাজারে পাওয়া যায়- ক্যাপস্যুল, সিরাপ, ট্যাবলেট। কিছু ক্ষেত্রে ভিটামিন-ই গ্রহণে সতর্ক হতে হবে-

ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম

ভিটামিন ই স্কিন সিরাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহার নিয়ে বলতে গেলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল যদি আপনি ত্বকে ব্যবহার করেন তবে বেশ ভাল রেজাল্ট পাবেন। ড্রাই আর নরমাল স্কিনের অধিকারীরা ভিটামিন ই তেল ত্বকে ফোঁটা ফোঁটা লাগিয়ে হালকা হাতে ম্যাসাজ করে বসিয়ে দিন। আর তৈলাক্ত ত্বকের পাঠকরা, আপনাদের জন্য তেলটা খুবই ভারী হবে। তাই মাত্র এক ফোঁটা তেল প্রথমে দুই হাতে নিয়ে ঘষুন, এরপর হাত দুটো মুখে ৫ সেকেন্ড চেপে ধরুন। হয়ে গেল আপনার সিরাম লাগানো। এভাবে ভিটামিন ই ব্যবহার করলে আপনার আর অন্য কোন নাইট ক্রিম বা সিরাম ব্যবহারের দরকার পড়বে না। আর এই টিপসে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন একটু বয়স্করা। কারণ আপনাদের ত্বকের ফাইন লাইন দূর করতে ভিটামিন ই খুবই ভালো হবে।

ভিটামিন ই নাইট ক্রিম

জানি ১ম টিপস টা ট্রাই করতে অনেকেই ভয় পাবেন। কারণ ফেসিয়াল অয়েল জিনিসটা এখনও এদেশে তেমন জনপ্রিয় না। তাদের জন্য এই টিপস। আপনার পছন্দের নাইট ক্রিম বা হালকা বেবি ক্রিম নিন। এবার এই কৌটায় ১-২ টি ক্যাপসুলের তেল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবার এই ক্রিম রেগুলার ব্যবহারে আপনি এক্সট্রা ভিটামিন ইর গুণটা পাবেন। একই ভাবে আপনার প্রিয় বডি লোশনেও ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।

মসৃণ, গোলাপি ঠোঁট পেতে

মুখে, হাতে পায়ে লাগিয়ে যেটুকু তেল থাকবে সেই তেলের ফোঁটাটা ঠোঁটে ভালো ভাবে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। কালো , ফাটা ঠোঁটের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবেন। আপনার পছন্দের লিপবাম বা ভ্যাস্লিনের সাথে ক্যাপসুল ভেঙ্গে মিশিয়ে সেটাও রেগুলার ব্যবহার করতে পারেন।

অনেক পুরনো কাটা দাগ অথবা ব্রনের দাগ দূর করতে

আপনার ত্বকে যদি অনেক পুরনো কাটা দাগ, ব্রনের দাগ বা পক্সের দাগ থাকে তবে রেগুলার সেই দাগে এক দুই ফোঁটা করে ভিটামিন ই তেল লাগিয়ে রাখুন। ধীরে ধীরে একটু হলেও দাগটা হালকা হবে। এধরনের দাগ হালকা করতে ভিটামিন ই তেল খুবই কার্যকরী। এগুলো স্কিন আর হেয়ার কেয়ারে ভিটামিন ই ব্যবহারের কিছু ফুলপ্রুফ ওয়ে ।

চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে

অনেকেই আছেন যারা চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে খাটি বাদাম তেল ব্যবহার করেন। তার সাথে যদি ভিটামিন ই তেল মিশিয়ে নেন তবে খুবই কম সময়ে ভালো ফল পাবেন।

কনুই আর হাঁটুর জেদি কালো দাগ দূর করতে

দীর্ঘদিনের পুরনো স্কিন ড্যামেজের দাগ দূর করতে ভিটামিন ইর কোন তুলনা নেই। আপনার কনুই আর হাঁটুতে যদি এমন দাগ থাকে তবে রেগুলার ১ টা
ক্যাপসুলের তেল নিয়ে বা মুখে ব্যবহার করার পর অতিরিক্ত যে তেলটুকু বাকি থাকে তা কনুই আর হাঁটুতে লাগান। ২-৩ সপ্তাহের ব্যবহারে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখতে পাবেন!

ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

ভিটামিন-ই (vitamin e) ট্যাবলেটের মধ্যে থাকা তেল নিয়মিত মুখে লাগালে ত্বকের ভেতরের পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। এতে স্বাভাবিকভাবেই ত্বক ফর্সা হয়ে ওঠে। সেই সঙ্গে সার্বিক সৌন্দর্য বাড়ে। তাই অল্প সময়ে ত্বককে সুন্দর করতে ভিটামিন-ই (vitamin e)ট্যাবলেটকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না যেন!

মুখের দাগ দূর করতে

ভিটামিন-ই হলো এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বকের কোষের ক্ষত সারানোর মধ্যে দিয়ে যেকোনো দাগকে দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সেই সঙ্গে ত্বকের হারিয়ে যাওয়া আর্দ্রতা ফিরিয়ে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে এই ভিটামিনের কোনো বিকল্প নেই বললেই চলে।

এ ক্ষেত্রে একটি ভিটামিন-ই (vitamin e)ট্যাবলেট নিয়ে তার ভেতরে থাকা তরল সংগ্রহ করুন। তারপর সেই তরল মুখে লাগিয়ে অন্তত পাঁচ থেকে ১০ মিনিট ভালো করে ম্যাসাজ করুন। এরপর ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে হালকা গরম পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন।

চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে

স্কাল্পের ভেতরে ভিটামিন-ই এর মাত্রা বাড়াতে থাকলে হেয়ার ফলিকেলের ক্ষতি রোধ হয়। এতে চুল পড়ার মাত্রা যেমন কমে, তেমনি চুলের ভেতরে পুষ্টির ঘাটতি দূর হওয়ার কারণে চুলের সৌন্দর্য বাড়ে।

 বলিরেখা কমায়

প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভিটামিন অয়েল মুখে লাগিয়ে ভালো করে ম্যাসাজ করুন। পরের দিন ঘুম থেকে উঠে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের ভেতরে আর্দ্রতা বাড়াবে। এতে বলিরেখা কমবে ।

হাতের যত্নে

কাপড় কাচতে বা বাসন মাজতে আমরা বাড়িতে যে সব পাউডার ব্যবহার করি, তাতে এত মাত্রায় কেমিকাল থাকে যে তার প্রভাবে হাতের অসুন্দর হয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে হাতের সৌন্দর্য ধরে রাখতে কাজে লাগাতে পারেন ভিটামিন-ই (vitamin e)ট্যাবলেট। এ ক্ষেত্রে ভিটামিন-ই (vitamin e)তেলের সঙ্গে অল্প পরিমাণ ময়েসশ্চারাইজিং ক্রিম মিশিয়ে সেই মিশ্রণটি হাতে লাগাতে শুরু করলে উপকার পাবেন।

পুড়ে যাওয়া ত্বকের পরিচর্যায়

এই গরমে তাপমাত্রা যে হারে বাড়ছে তাতে বাড়ির বাইরে যাওয়ার অর্থই হল ত্বক পুড়ে যাওয়া। এমন পরিস্থিতিতে ত্বককে বাঁচাতে এবং পুড়ে যাওয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করতে, কাজে লাগানো যেতেই পারেন ভিটামিন-ই (vitamin e)ট্যাবলে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কিভাবে খেতে হয়

ইক্যাপ ক্যাপসুল খেলে হচ্ছে শরীরে ই ভিটামিন এর অভাব পূরন করে চুল পড়া বন্ধ করে, শরীর সুগঠনে সাহায্য করে আপনি খেতে পারবেন যদি আপনার ভিটামিন ই অভাব থাকে চুল পড়ার সমস্যা থাকে। মূলত এই ক্যাপসুল গুলো দীর্ঘদিন খেতে হয় তাহলে ফলাফল পাওয়া যায়, এর তেমন অপকারীতা নেই এটি খেলে পেটটিক আলসার বেড়ে যেতে পারে, এবং চর্বি বেড়ে যেতে পারে।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি মোটা হয়

না ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে আপনি কখনোই মোটা হবেন না, আপনি হয়তো ভালো থাকতে পারেন আপনি চকচকে হয়ে উঠবেন, অনেকটাই গ্লো করবে আপনার মুখ ও ত্বক কিন্তু মোটা সোটা হবার কোনো চান্স নেই।

ভিটামিন ই ক্যাপসুল চুলে দেওয়ার নিয়ম

ভিটামিন ই তে এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা চুলের ক্ষতিগ্রস্ত ফলিকসকে সারিয়ে তোলে এবং টিস্যু ক্ষয় হওয়া প্রতিরোধ করে। ফলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়।
তাছাড়া ভিটামিন ই চুলকে গোড়া থেকে শক্ত ও মজবুত করে এবং আপনার চুলকে অকালে পেকে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।

1. 2 টেবিল চামচ উষ্ণ জলপাই বা নারিকেল তেলের সাথে ২টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণটি আঙুলের সাহায্যে বৃত্তাকার গতিতে মাথার স্কাল্পে ম্যাসাজ করুন। ৩০ মিনিট পর স্বাভাবিক পদ্ধতিতে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২/৩ বার এ ট্রিটমেন্ট করতে পারেন।

2. নারিকেল দুধ (ভিটামিন ই সমৃদ্ধ) দিয়েও মাথার স্কাল্প ম্যাসাজ করতে পারেন। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে চুল হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে কয়েকবার এ ট্রিটমেন্ট করতে পারেন।

3. চুলে ঘন ঘন রঙ দেয়া, হেয়ার ড্রয়ারের অতিরিক্ত ব্যবহার বা অযত্ন- অবহেলায় চুলের আগা ফাটা শুরু হয়। এ সমস্যা সমাধানে ব্যবহার করতে পারেন ভিটামিন ই। এটি চুলে চমৎকার কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে, চুলে পুষ্টি যোগায়। ফলে আগা ফাটা হ্রাস পায়।

4. অলিভ অয়েল, ভিটামিন ই ও নারিকেল তেল সমপরিমাণে মিশিয়ে চুলের আগায় ব্যবহার করুন। ২/৩ ঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ৩/৪ বার এভাবে চুলের যত্ন নিন। দেখবেন কিছুদিনের মাঝেই চুলে চমৎকার পরিবর্তন আসবে !

ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহার

ভিটামিন ই এর আরেকটি উপকারিতা হলো এটি ত্বকের দাগ কমাতে সাহায্য করে। এন্টিঅক্সিডেন্ট হওয়ায় এটি ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের নিরাময় ত্বরান্বিত করে এবং যেকোন ধরণের দাগ বা ক্ষত স্থায়ী হওয়া প্রতিরোধ করে। এর ময়শ্চারাইজিং উপাদান ত্বকের আদ্রতা রক্ষা করতে সক্ষম।

ত্বকের দাগ কমাতে ভিটামিন ই

1. ভিটামিন ই ক্যাপসুল থেকে প্রাপ্ত তেল ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকে ব্যবহার করুন।

2. ৫-১০ মিনিট আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন।

3. ৩০ মিনিট রেখে উষ্ণ পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে নিন।

4. দাগ না কমা পর্যন্ত প্রতিদিন দুইবার এ পদ্ধতিতে ভিটামিন ই ব্যবহার করুন।

ত্বকের বলিরেখা দূর করতে ভিটামিন ই

ত্বকের বলিরেখা ও অন্যান্য বয়সজনিত দাগ দূর করতেভিটামিন ই বেশ কার্যকর। এটি ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি করে যা আমাদের ত্বকে স্থিতিস্থাপকতা যোগ করে। ফলে বলিরেখার মতো বয়সের চিহ্ন ত্বক থেকে দূর হয়।

1. প্রতিদিন রাতে আক্রান্ত ত্বকে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের তেল ব্যবহার করুন। সারারাত রেখে সকালে উষ্ণ পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে নিন।

2. অলিভ অয়েলের সাথে ভিটামিন ই মিশিয়ে প্রতিদিন ২/৩ বার ম্যাসাজ করতে পারেন।

3. বয়সের লক্ষণ দূর করতে ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ কার্যকর ও সহজ একটি উপায়।

রোদে পোড়া দাগ কমাতে ভিটামিন ই

ত্বকের অসম রঙ ও রোদে পোড়া দাগ দূর করতে ব্যবহার করুন ভিটামিন ই। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির জন্য আমাদের ত্বকের যে ক্ষতি হয় তা ভিটামিন ই ব্যবহারে খুব সহজে সারিয়ে নেয়া সম্ভব।

1. ১ চা চামচ ক্যাস্টর অয়েলের সাথে ১/২ টি ভিটামিন ই ক্যাপসুলের নির্যাস মিশিয়ে নিন। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে মিশ্রণটি মেখে নিন। সারারাত রেখে সকালে ভালোভাবে ত্বক ধুয়ে নিন। টানা একমাস প্রতিদিন এ ট্রিটমেন্ট চালিয়ে যান, দেখবেন ত্বকের সমস্যায় খুব ভালো ফলাফল পাবেন!

হাত মসৃন করতে ভিটামিন ই