মুর্শিদাবাদের সেরা 10টি দর্শনীয় স্থান (Murshidabad Tourist Spot)

9. ফুটি মসজিদ

হাজার দুয়ারির পূর্ব প্রান্তে আবস্থিত ছোট্ট একটি স্থাপত্য, নাম ফুটি মসজিদ। বলা হয় এই মসজিদটি নাকি এক রাতে তৈরি হয়েছিল। আর স্রফ্রাজ খাঁ নামে এক জনৈক ব্যাক্তি এই মাসজিদ বানান, কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থের অভাবে এই মসজিদ সম্পূর্ণ তৈরি হয়নি। এই মসজিদটি  অসম্পূর্ণ। এখানে কেউ কখনো নামাজ ও পরেনি। এই মসজিদের অন্দরে প্রবেশ নিসিদ্ধ। তবে এর গায়ের কারুকাজ ও অসাধারন তুর্কী স্থাপত্য শিল্পের নিদর্শন হিসেবে এই ফুটি মসজিদ দেখা আবশ্যিক, তাঁর সাথে যদি এমন কাউকে পাওয়া যায় য গল্পপ গুলিকে আরও সুন্দর করে তুলে ধরতে পারবেন তবে তো আর কথাই নেই।

  • খেয়াল রাখবেন– এই মসজিদের আসেপাশের এলাকা খুব একটা নিরাপদ ন্য তাই দিনের আলো থাকা কারবেন এখানে যাওয়ার চেষ্টা করবেন।

10. মদিনা

বাংলার সেশ নবাব সিরাজ-উদ-দুউল্লার তৈরি বিখ্যাত মসজিদ মদিনা, তৈরি হয় মদিনায় হজরত মহম্মদের স্মাধির অনুকরণে। হাজার দুয়ারি ো নিজামত ইমাম্বারার মধ্যব্রতি স্থলে অবস্থিত এই মসজিদে একসাথে প্রায় ৭০০ মানুষের কোরান পাথের মত জায়গা আছে। প্রথম স্থাপত্য অর্থাৎ নবাব সিরাজ এর তৈরি স্থাপত্য টি একটি অগ্নি কান্দে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তারপর তাঁকে নবাব মনসুরে খাঁ আবার করে তৈরি করেন এই মসজিদ যা এখন আমরা দেখতে পাই। এই মসজিদের একেবারে আন্তভাগের কথায় মক্কার পবিত্র মাতি আছে, তাই এটি মুস্লিম সম্প্রদায়ের কাছে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান। এই মসজিদের ৫ টি মিনার ও ৫ টি প্রেবেশ প্তহ যার মধ্যে মাঝখানের টি সব থেকে সুন্দর। মুর্শিদাবাদের খাশ নবাবি স্থাপত্যের তালিকায় এতিও বেশ গুরুত্ব[উরন তাই এতাও অদেখা না রাখাই শ্রেয়।

  • বচ্চে ওয়ালি তোপ- হাজার দুয়ারি ও বড়া ইমামবাড়ার মাঝে আছগে বাচ্চেওালি তোপ, যা ১২-১৪ শতকের। গৌর বঙ্গের নবাব এই তোপ নিরমান করেন। এটি প্রথমে ছিল ইছাগঞ্জে এটি প্সহছিমের শত্রু আক্রম্ন থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহৃত হত।

এই হল মুর্শিদাবাদের ক্যেক্তি বিশেষ দর্শনীয় স্থান। মুর্শিদাবাদকে জানতে হলে, এই সমস্ত জায়গা গুল আপনাকে খুব সাহাজ্য ক্রবে, এ ছারাও ক্লান্ত অবসন্ন শরীর ও মনকে দেবে শান্তি।

লেখক: পূজা বিশ্বাস।